ফাউমি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা এবং ফাউমি মুরগি বছরে কয়টি ডিম দেয়

প্রিয় পাঠক আপনারা হয়তো অনেকেই ফাউমি মুরগি বছরে কয়টি ডিম দেয় , ফাউমি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা এবং ফাউমি মুরগি পালন পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু সঠিক কোন তথ্য খুঁজে পাচ্ছেন না। আর তাই আমরা আপনাদের কথা চিন্তা করে এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনাদের জানাবো ফাউমি মুরগি বছরে কয়টি ডিম দেয় , ফাউমি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা এবং ফাউমি মুরগি পালন পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত সব তথ্য।
ফাউমি মুরগি বছরে কয়টি ডিম দেয় এবং ফাউমি মুরগির কি কি ভ্যাকসিন করতে হয়

বর্তমানে ডিম উৎপাদনের জন্য ফাউমি মুরগি অনেক বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কারণ ফাউমি মুরগি পালনে কম পরিশ্রম এবং কম মুনাফায় অধিক লাভবান হওয়া যায়। আর তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক ফাউমি মুরগি বছরে কয়টি ডিম দেয় , ফাউমি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা এবং ফাউমি মুরগি পালন পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।

ভূমিকা

প্রিয় পাঠক এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব, ফাউমি মুরগির বৈশিষ্ট্য,ফাউমি মুরগির বাসস্থান,ফাউমি মুরগির খাবার তালিকা বা ফাউমি মুরগি কি খায়,ফাউমি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা,ফাউমি মুরগির ঔষধের তালিকা এবং প্রয়োগ বিধি,ফাউমি মুরগির ভিটামিনের তালিকা এবং প্রয়োগ বিধি,ফাউমি মুরগি বছরে কয়টি ডিম দেয় , ফাউমি মুরগি কত দিনে ডিম দেয় এবং ফাউমি মুরগির বাচ্চা কোথায় পাওয়া যায় সহ ফাউমি মুরগি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
তাই আশা করছি আপনারা মনোযোগ সহকারে এই পুরো আর্টিকেলটি পড়বেন এবং ফাউমি মুরগি বছরে কয়টি ডিম দেয় এবং ফাউমি মুরগি কতদিন ডিম দেয় সেই সম্পর্কিত সকল তথ্য বিস্তারিত জেনে নিবেন।

ফাউমি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা

ফাউমি মুরগিকে সঠিক সময়ে সঠিক নিয়মে ভ্যাকসিন করলে ফাউমি মুরগির সাধারণত কোন ধরনের অসুখ দেখা দেয় না। এর ফলে মাংস এবং ডিম উৎপাদন অনেক ভালো হয় এবং অধিক লাভবান হওয়া যায়। আর তাই নিচে বিস্তারিতভাবে ফাউমি মুরগির কি কি ভ্যাকসিন করতে হয় তার একটি তালিকা দেওয়া হল।

ক্রমিক নং

বয়স

রোগের নাম

ভ্যাকসিনের নাম

প্রকৃতি

প্রয়োগ পদ্ধতি

১-৩ দিন

রাণীক্ষেত+ ব্রংকাইটিস

আইবি+ এনডি

লাইভ

চোখে ফোঁটা

৭-৯ দিন

গামবোরো

আই বি ডি

লাইভ

ফুখে ফোঁটা

১৬-১৭ দিন

রাণীক্ষেত

ল্যাসোটা

লাইভ

চোখে ড্রপ

১৮-২০ দিন

গামবোরো

আই বি ডি

লাইভ

খাবার পানিতে

২৪-২৮ দিন

এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা    ( বার্ড ফ্লু )

এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা       ( H5N1 )

কিল্ড

চামড়ার নিচে ইনজেকশন

৩০-৩৫ দিন

ফাউল পক্স

ফাউল পক্স

ডি এন এ লাইভ

ডানায়সূচ ফুটানো

৬-৭ সপ্তাহ

রাণীক্ষেত

এনডি

কিল্ড

ঘাড়ের চামড়ার নিচে ইনজেকশন

৮ সপ্তাহ

ফাউল কলেরা

ফাউল কলেরা

কিল্ড

নির্দেশনা মোতাবেক

৯ সপ্তাহ

ইনফেকশাস করাইজা, সালমোনেলা

করাইজা + সালমোনেলা

কিল্ড

লাইভ

নির্দেশনা মোতাবেক

১০

১২ সপ্তাহ

ফাউল কলেরা

ফাউল কলেরা

কিল্ড

নির্দেশনা মোতাবেক

১১

১৫-১৬ সপ্তাহ

এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা (বার্ড ফ্লু)

এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা (H5N1)

কিল্ড

চামড়ার নিচে ইনজেকশন

১২

১৬ সপ্তাহ

করাইজা, সালমোনেলা, রাণীক্ষেত, ব্রংকাইটিস

জি + এনডি +আইবি

কিল্ড

নির্দেশনা মোতাবেক

ফাউমি মুরগি বছরে কয়টি ডিম দেয় এবং কত দিনে ডিম দেয়

ফাওমি মুরগি সাধারণত একটু দেরিতে ডিম দেয়। । ১৫০-১৭০ দিন বয়স হলে এরা ডিম দেওয়া শুরু করে। তবে এরা ডিম দেওয়া শুরু করলে একটানা অনেকদিন পর্যন্ত ডিম দিয়ে থাকে। তাছাড়া দেশীয় যেকোনো মুরগির থেকে ফাউমি মুরগি অনেক বেশি ডিম দিয়ে থাকে। এবং ফাওমি মুরগির ডিমের আকার দেশি মুরগির ডিমের মতো হয়ে থাকে। ফাওমি মুরগি বছরে প্রায় ২৫০ থেকে ২৮০ টি ডিম দিয়ে থাকে।

ফাউমি মুরগির ঔষধের তালিকা

নিচে ফাউমি মুরগির কিছু প্রয়োজনীয় ঔষধের তালিকা এবং প্রয়োগ বিধি দেওয়া হল। যেগুলো প্রয়োগ করলে ফাউমি মুরগির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং শারীরিকভাবে দ্রুত বৃদ্ধি ঘটে ও তাড়াতাড়ি ডিমে আসে। চলুন দেখে নেয়া যাক ফাউমি মুরগির ঔষধের তালিকা এবং প্রয়োগ বিধি।

ক্রমিক নং

বয়স দিন

ঔষধের নাম

১ম দিন

লাইসোভিট বা গ্লুকোজ

টানা ২-৪ দিন

এমক্সাসিলিন

৩-৫ দিনের ভিতর

আইবি+এনডি লাইভ ভ্যাক্সিন (রানীক্ষেত ও ব্রংকাইটিস)

১০-১২ দিনের ভিতর

গামবোরো লাইভ ভ্যাক্সিন

১২-১৪ দিন

লিভারটনিক ও ভিটামিন

১৮-২২ দিনের ভিতর

গামবোরো লাইভ ভ্যাক্সিন

২৪-২৬ দিনের ভিতর

এনডি লাইভ ভ্যাক্সিন (রানীক্ষেত)

২৪-২৬ দিন

এম্প্রোলিয়াম + সিপ্রো

৩০ তম দিন

ফাউলপক্স ভ্যাক্সিন।

১০

৩৫ তম দিন

কৃমিনাষক ঔষধ।

১১

৪৫-৪৮ দিনের ভিতর

রানীক্ষেত লাইভ ভ্যাক্সিন (প্রাদুর্ভাব বেশি থাকলে)

১২

৫০ দিন থেকে নিয়মিত

প্রোবায়োটিক + ভিটামিন + লিভারটনিক

ফাউমি মুরগির ভিটামিনের তালিকা

নিয়মিতভাবে ফাউমি মুরগিকে নিচে উল্লেখিত ভিটামিন গুলো প্রয়োগ করলে ফাউমি মুরগির ডিম উৎপাদন অনেক বৃদ্ধি পায় এবং এর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায়। তাই চলুন দেখেনি ফাউমি মুরগির ভিটামিনের তালিকা এবং প্রয়োগ বিধি।

ক্রমিক নং

ভিটামিনের নাম

প্রয়োগ বিধি

প্রয়োগমাত্রা

এডি৩ই

সপ্তাহে ২ দিন সকালের পানিতে

২ লিটার পানিতে ১ মিলি

লিভার টনিক

সপ্তাহে ১ দিন সকালের পানিতে

৩ লিটার পানিতে ১ মিলি

ই-সেল

এক সপ্তাহ অন্তর পরপর ২ দিন

২ লিটার পানিতে ১ মিলি

জিংক

সপ্তাহে ১ দিন সকালের পানিতে

১ লিটার পানিতে ১ মিলি

ক্যালসিয়াম

সপ্তাহে ১ দিন বিকেলের পানিতে

১ লিটার পানিতে ১ মিলি

ফাউমি মুরগির খাবার তালিকা বা ফাউমি মুরগি কি খায়

ফাউমি মুরগি পালন তুলনামূলকভাবে অন্যান্য মুরগির তুলনায় অনেক সহজ। আমরা দেশি মুরগিকে যে খাবারগুলো দিয়ে থাকে এদেরকেও ঠিক সেই খাবার গুলো দেওয়া যেতে পারে। আবার বাণিজ্যিকভাবে বদ্ধ অবস্থায় পালন করলে এদের খাবার তালিকাও ভিন্ন ভাবে তৈরি করতে হয়। তবে অধিক ডিম উৎপাদনের জন্য এবং এদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সঠিক নিয়মে খাদ্য তালিকা প্রয়োগ করতে হবে। তবে এ জাতের মুরগির খাদ্য তালিকা তৈরি করার আগে কয়েকটি বিষয় জেনে রাখা ভালো।
যেমন কোন বয়সে কি ধরনের খাবার দিতে হবে , কেমন পুষ্টি মনের খাবার দিতে হবে , পালনের উদ্দেশ্য কি এবং আবহাওয়া অনুযায়ী খাবার প্রয়োগ করতে হবে। সাধারণত একমাস বয়সের ফাউমি মুরগিকে স্টার্টার , বাড়ন্ত বয়সের ফাউমি মুরগিকে গ্রোয়ার এবং ডিম পাড়ার ফাউমি মুরগিকে লেয়ার ফিড দিতে হয়। আরো বিস্তারিতভাবে যদি বলি তাহলে, স্টার্টার ০-৬ সপ্তাহ পর্যন্ত , গ্রোয়ার ৭-১৪ সপ্তাহ পর্যন্ত , লেয়ার এক ১৫-৪৫ সপ্তাহ পর্যন্ত এবং লেয়ার দুই ৪৬-৯৫ সপ্তাহ পর্যন্ত দিতে হবে।

ফাওমি মুরগিকে যদি দেশি মুরগির মতো করে ছেড়ে পালা যায় তবে দেশি মুরগিকে যে খাবারগুলো দেওয়া হয় সে খাবারগুলোতেই মুরগি ভালোমতো পালন করা যায়। তবে সেক্ষেত্রে ফাওমি মুরগির শারীরিক গঠন এবং ডিম দেওয়ার প্রবণতা বা পরিমাণ অনেকটাই কম হয়। ছেড়ে পালনে ফাওমি মুরগির যে খাবারগুলো প্রয়োজন হয় তা হলো , ভুট্টা ভাঙ্গা , গম , ধান ইত্যাদি। এছাড়াও ফাওমি মুরগির প্রয়োজনীয় বিভিন্ন খাদ্য উপাদান তারা নিজেরাই খুঁজে নিয়ে খেতে পারে । বিভিন্ন ধরনের শাকসবজিও এদের খাদ্য হিসেবে দেওয়া যেতে পারে ।

নিচে বিস্তারিতভাবে ফাউমি মুরগি বাণিজ্যিকভাবে পালনে ৫০ কেজি পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার তৈরীর একটি তালিকা দেওয়া হল।

ক্রমিক নং


উপাদান

  

স্টার্টার

 

গ্রোয়ার


 লেয়ার এক

 

লেয়ার দুই

ভুট্টা

২৭ কেজি

২৮ কেজি

২৮কেজি

২৮ কেজি

সয়াবিন মিল

১৩ কেজি

১২ কেজি

১১.৩ কেজি

১১.৩ কেজি

রাইচ পালিশ

৫ কেজি

৫ কেজি

৪ কেজি

৩.৫ কেজি

প্রোটিন ৬০%

৩.৫ কেজি

৩ কেজি

২ কেজি

১.৫ কেজি

ঝিনুক  চূর্ণ

১ কেজি

১.৪ গ্রাম

৪ কেজি

৫ কেজি

লবণ

১৫০ গ্রাম

১৫০ গ্রাম

১৫০ গ্রাম

১৫০ গ্রাম

ডিসিপি

১৫০ গ্রাম

১৫০ গ্রাম

২৫০ গ্রাম

২৫০ গ্রাম

সালমোনেলা কিলার

১৫০ গ্রাম

১৫০ গ্রাম

১৫০ গ্রাম

১৫০ গ্রাম

  প্রিমিক্স

৫০ গ্রাম

১৫০ গ্রাম

১৫০ গ্রাম

১৫০ গ্রাম


সর্বমোট

৫০ কেজি

৫০ কেজি

৫০ কেজি

৫০ কেজি

ফাউমি মুরগির বাচ্চা কোথায় পাওয়া যায়

প্রিয় পাঠক আপনার হয়তো অনেকেই ফাউমি মুরগির বাচ্চা কোথায় পাওয়া যায় তার সঠিক তথ্য জানতে চাচ্ছেন। চিন্তার কোন কারণ নেই বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি জায়গাতেই এবং মোটামুটি ভালো মনের ফার্মগুলোতে এই ফাউমি মুরগির বাচ্চা পাওয়া যায়। এছাড়াও উপজেলা প্রাণিসম্পদের যোগাযোগ করলে তারা আপনাদের কোথায় ফাউমি মুরগির বাচ্চা পাওয়া যাবে তার সঠিক তথ্য দিয়ে থাকবেন।

ফাউমি মুরগির বৈশিষ্ট্য

ফাউমি মুরগি সাধারণত চলাফেরা , খাওয়া-দাওয়া এবং অন্যান্য বৈশিষ্ট্যে অনেকটা দেশি মুরগির মত। এদের ওজন দেশি মুরগির মতবাদ দেশি মুরগির থেকে একটু বেশি হয়ে থাকে। গলার উপরিভাগ এবং শরীরে কিছু কিছু অংশের সাদা সাদা ফুটি ফুটি পালক দেখা যায়। এ জাতের মুরগি দেশি মুরগির মত ছেড়ে পালা যায়।

তাছাড়া এদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেশি হয়ে থাকে। যার ফলে এদের অসুখও কম হয়ে থাকে। যেহেতু এ জাতের মুরগি ছেড়ে পালা যায় তাই এদের খাবারও কম লাগে। আর তাই কম মুনাফায় অধিক লাভবান হওয়া যায়। এদের আরো একটি ভালো বৈশিষ্ট্য হলো এরা ডিম দিয়ে দেশি মুরগির মত সহজে কুচো লাগে না।

ফাউমি মুরগির বাসস্থান

ফাউমি মুরগি সাধারণত উষ্ণ জলবায়ুতে বেশ উপযোগী। তাই অতিরিক্ত গরমেও এই জাতের মুরগি বেশ ভালোভাবে পালন করা সম্ভব। তাছাড়া এ জাতের মুরগি যেহেতু বৈশিষ্ট্য এবং চলাফেরা তে দেশী মুরগীর মত তাই এদের জন্য আলাদা ভাবে কোন বাসস্থানের প্রয়োজন হয় না। আমাদের দেশে দেশি মুরগি যেভাবে পালন করা হয়ে থাকে ঠিক সেই ভাবেই এ জাতের মুরগিও পালন করা সম্ভব। তবে যেহেতু এটি অধিক ডিমের জন্য বিখ্যাত একটি জাত তাই এই জাতের মুরগি আলাদা ভাবে খামারের মতো করে পালন করলে ডিমের উৎপাদন অনেক বেশি হয়।

বিশেষ দ্রষ্টব্য

প্রিয় পাঠক আমরা আমাদের এই আর্টিকেলে শাওমি মুরগির ভ্যাকসিন ঔষধ এবং ভিটামিন সম্পর্কিত সকল তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি। তবে এই সব কিছু প্রয়োগের আগে অবশ্যই ভালো কোন ডাক্তার অথবা উপজেলা প্রাণিসম্পদে যোগাযোগ করে তবে প্রয়োগ করবেন।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানানোর চেষ্টা করেছি, ফাউমি মুরগির বৈশিষ্ট্য,ফাউমি মুরগির বাসস্থান,ফাউমি মুরগির খাবার তালিকা বা ফাউমি মুরগি কি খায়,ফাউমি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা,ফাউমি মুরগির ঔষধের তালিকা এবং প্রয়োগ বিধি,ফাউমি মুরগির ভিটামিনের তালিকা এবং প্রয়োগ বিধি,ফাউমি মুরগি বছরে কয়টি ডিম দেয় , ফাউমি মুরগি কত দিনে ডিম দেয় এবং ফাউমি মুরগির বাচ্চা কোথায় পাওয়া যায় সহ ফাউমি মুরগি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
তাই এই আর্টিকেলটি আপনাদের যদি ভালো লেগে থাকে অথবা কোন উপকারে আসে তবে অবশ্যই আপনারা আপনাদের বন্ধু-বান্ধবের সাথে শেয়ার করবেন এবং আমাদের এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ফলো করবেন।

ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Club Solver এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url