অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ ভালো করার উপায় এবং অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ কেন হয়

প্রিয় পাঠক আপনারা হয়তো অনেকেই জানার চেষ্টা করছেন, অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ ভালো করার উপায় এবং অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ কেন হয় বা অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ থেকে বাঁচার উপায় গুলো কি। ধাতু ক্ষয় বা ধাতু রোগ অথবা স্বপ্নদোষ বলতে পুরুষের অনিচ্ছাকৃতভাবে বীর্যপাত হওয়াকে বোঝায়। আর তাই এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানাবো, অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ ভালো করার উপায় এবং অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ কেন হয় তার বিস্তারিত।
ধাতু ক্ষয় বা ধাতু রোগ কেন হয় - ধাতু রোগ সারানোর উপায়
অনেকেই এই রোগকে সাধারণ মনে করলেও প্রকৃতপক্ষে এটি আপনার দাম্পত্য জীবনে অনেক ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এর ফলে যৌন দুর্বলতা ও বন্ধ্যাত্বের সৃষ্টি হতে পারে। তাই চলুন দেখেনি অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ ভালো করার উপায় এবং অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ কেন হয় তার বিস্তারিত।

ভূমিকা

প্রিয় পাঠক এই আর্টিক্যাল এর মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব, অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ কি, অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ কেন হয় , অতিরিক্ত স্বপ্নদোষের লক্ষণ বা চেনার উপায় , অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হলে কি কি সমস্যা হয় , অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ ভালো করার উপায় বা এর থেকে বাঁচার উপায় , অতিরিক্ত স্বপ্নদোষের চিকিৎসা

অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ চিহ্নিতকরণে পরীক্ষা-নিরীক্ষা , অতিরিক্ত স্বপ্নদোষের আয়ুর্বেদিক বা ভেষজ চিকিৎসা , অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পাবার বিধি-নিষেধ এবং অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পাবার জন্য জীবন ধরার কিছু পরিবর্তন আনা সম্পর্কিত সকল তথ্য।

অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ কি

ধাতু ক্ষয় বা ধাতু রোগ অথবা স্বপ্নদোষ বলতে পুরুষের অনিচ্ছাকৃতভাবে বীর্যপাত হওয়াকে বোঝায়। অর্থাৎ সেক্স বা হস্তমৈথুন করা ছাড়াই পুরুষের বীর্য বের হওয়া কে ধাতুক্ষয় বা ধাতু রোগ অথবা স্বপ্নদোষ বলে।

অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ কেন হয়

অতিরিক্ত হস্তমৈথুন এবং পর্নোগ্রাফি দেখা এ রোগের প্রধান কারণ। এছাড়াও শারীরিকভাবে দুর্বল এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার ফলে এ রোগ হতে পারে। সমকামিতা, অতিরিক্ত যৌন মিলন, কোষ্ঠকাঠিন্য, যৌনাঙ্গের নার্ভের সমস্যা, শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি বা ভিটামিনের অভাব, অর্শরোগ, সিফিলিস, গনরিয়া ইত্যাদি কারণ গুলোর জন্যও হতে পারে।

অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ লক্ষণ বা চেনার উপায়

ধাতু ক্ষয় বা ধাতু রোগ হলে সর্বপ্রথম শরীরের যে লক্ষণ দেখা দেয় তা হল শরীর দুর্বল হয়ে যায়। এর ফলে খাবারের অরুচি হয়ে শরীর শুকিয়ে যায় এবং শরীরের ওজন কমে যায়।
এছাড়াও আরো যে লক্ষণ গুলো দেখা যায় তা হল পেটে ব্যথা বা পেট পরিষ্কার না হলে কোষ্ঠকাঠিন্য হয়ে যাওয়া, অল্প বা বেশি মাথা ঘোরা, বীর্য অত্যন্ত তরল হয়ে যাওয়া, দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার হ্রাস পাওয়া, চেহারা সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যাওয়া এবং লাবণ্য কমে যাওয়া, দুর্বল হয়ে পড়া, অন্ডকোষ বা পায়ুপথে ব্যথা হওয়া, যৌন মিলনের অনীহা সৃষ্টি হওয়া এবং যৌন মিলন থেকে সম্পূর্ণ বিরত হয়ে যাওয়া, চোখে ঝাপসা দেখা বা চোখের পাতা দুর্বল হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।

অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হলে কি কি সমস্যা হয়

ধাতু ক্ষয় বা ধাতুর রোগ হলে সব থেকে বড় যে সমস্যাটা হয় সেটি হল আক্রান্ত ব্যক্তি শারীরিকভাবে প্রচণ্ড দুর্বল হয়ে যায়। এছাড়া বুক ধরফর করা, অলসতা, ঘুম ঘুম ভাব, শরীরে অবসান, কোন কাজে মনোযোগ না থাকা, সামান্য বিষয়ে বেশি মন খারাপ হওয়া, ডিপ্রেশন হয়ে যাওয়া , দুশ্চিন্তা ইত্যাদি। ধাতু ক্ষয় বা ধাতু রোগ হলে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরের সাধারণত এই সমস্যাগুলো দেখা দেয়।

অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ ভালো করার উপায় বা এর থেকে বাঁচার উপায়

ধর্মীয় রীতিনীতি সঠিকভাবে মেনে চললে এ রোগ সম্পূর্ণভাবে প্রতিকার বা প্রতিরোধ করা সম্ভব।অতিরিক্ত হস্তমৈথুন এবং পর্নোগ্রাফি (১৮+) দেখা থেকেও বিরত থাকা এ রোগের প্রতিকার বা প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়া যৌন বিষয়ক চিন্তা-ভাবনা,স্মোকিং বা অ্যালকোহল এর অভ্যাস থাকলে তা পরিহার করতে হবে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এমন খাবার খেতে হবে।

অবসর সময়ে এবং রাতে ঘুমানোর আগে ঢিলেঢালা পোশাক পরিধান করা , যতটুকু সম্ভব বেশি বেশি পানি পান করা এবং পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে, পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম ও বিশ্রাম নিতে হবে এবং চেষ্টা করতে হবে দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকা। উপরের কথাগুলো ঠিকমতো মেনে চললে ধাতু ক্ষয় বা ধাতু রোগের প্রতিকার বা প্রতিরোধ সম্ভব।

অতিরিক্ত স্বপ্নদোষের চিকিৎসা

ধাতু ক্ষয় বা ধাতু রোগকে অনেকেই সাধারণ মনে করলেও প্রকৃতপক্ষে এটি আপনার দাম্পত্য জীবনে অনেক ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এর ফলে যৌন দুর্বলতা ও বন্ধুত্ব সৃষ্টি হতে পারে। তাই ধাতু ক্ষয় বা ধাতুর রোগ হলে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া প্রয়োজন।এ রোগ হলে সাধারণত দুই ধরনের চিকিৎসা নেওয়া যায়।
একটি হল ঘরোয়া চিকিৎসা যা কিনা আয়ুর্বেদিক বা ভেষজ , আরেকটি হল চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নেওয়া। আয়ুর্বেদিক বা ভেষজ দারাও যদি ঠিক না হয় তবে ট্রাংকুলাইজার জাতীয় মেডিসিন ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী দীর্ঘদিন ধরে খেতে হবে।

অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ চিহ্নিতকরণে পরীক্ষা-নিরীক্ষা

বি সি, ব্লাড সুগার এবং সেক্স হরমোন লেভেল দেখে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে ধাতু ক্ষয় বা ধাতু রোগ চিহ্নিত করা হয়।

অতিরিক্ত স্বপ্নদোষের আয়ুর্বেদিক বা ভেষজ চিকিৎসা

আয়ুর্বেদিক বা ভেষজ চিকিৎসা ঘরোয়া ভাবে করে এই রোগ প্রতিরোধ করা যায়। ঘরোয়া ভাবে আয়ুর্বেদিক বা ভেষুজ চিকিৎসা করে ধাতু ক্ষয় বা ধাতু রোগ এর চিকিৎসা করা যায় তার নিচে বর্ণনা করা হলো_

বাদাম

বাদাম ধাতু ক্ষয় বা ধাতুর রোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সকল ধরনের বাদাম যেমন কাঠবাদাম , পেস্তা বাদাম , কাজুবাদাম বা আমাদের দেশীয় জাতের বাদাম নিয়মিত খেলে মস্তিষ্কে সেরোটোনিন লেভেল বৃদ্ধি পায়।যা ধাতু ক্ষয় বা ধাতুর রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। বাদাম ভালো করে ধুয়ে সারারাত ভিজিয়ে রেখে এক গ্লাস কুসুম কুসুম গরম দুধের সাথে খেলে ধাতু ক্ষয় না ধাতু রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

আমলকি

আমলকি শুধু ধাতু ক্ষয় বা ধাতুর রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রেই নয় বরং আরো অনেক ধরনের রোগের কার্যকরী ঔষধ হিসেবে পরিচিত। আমলকির রস প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ২ চা চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে খুবই দ্রুত এই রোগ থেকে রেহাই পাওয়া যায়। এছাড়া আমলকি শুকিয়ে তা গুড়ো করে সকালেও বিকালে দুধের সাথে মিশিয়ে পান করলে এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। তাই আমলকি এ রোগের জন্য একটি অপরিহার্য ভেষজ উপাদান।

শিমুল গাছের মূল

ছোট ছোট শিমুল গাছের মল ধাতু ক্ষয় বা ধাতুর রোগ সহ আরো অনেক রোগের প্রতিশোধক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ছোট ছোট শিমু গাছের মূল ভালো করে ধুয়ে টুকরো টুকরো করে অথবা দাঁত দিয়ে চিবিয়ে খালি অথবা মধু বা মিশ্রির  সাথে ১০ থেকে ১৫ দিন খেলে এ রোগ দ্রুত ভালো হয়ে যায়।

তুলসী

তুলসী পাতা বা তুলসী বীজ যতটুকু শুকিয়ে গুড়ো করে অথবা বেটে নিয়ে ঠিক ততটুকু মিশ্রির সাথে ভালো করে মিশিয়ে নিয়ে খালি অথবা দুধের সাথে ১৫ থেকে ২০ দিন নিয়মিত খেলে এ রোগ সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যায় । তবে খেয়াল রাখতে হবে ,যাদের এটা খাওয়ার পরে কোন সমস্যা হচ্ছে অথবা লিভারের সমস্যা আছে তাদের এটা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

রসুন

রসুন আমাদের কাছে মসলা জাতীয় খাবার হিসেবে পরিচিত। কিন্তু রসুন আয়ুর্বেদিক বা ভেষজ হিসেবে অনেক রোগের প্রতিশোধক হিসেবে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। প্রতিদিন ২-৩ টি রসুনের কোয়া খালি অথবা ক্ষেত্র করে দুধের সাথে মিশিয়ে পর থেকে ২০ দিন খেলে ধাতু ক্ষয় বা ধাতু রোগ নিরাময় হয়ে যায়।

শতমূল

শত মূল ধাতু ক্ষয় বা ধাতু রোগ নিরাময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। এটি একটি লতা জাতীয় গাছ এবং এর লতে প্রচুর পরিমাণে কাটা থাকে। এই গাছের মূলে অনেকগুলো মুলোর মতো দেখতে মূল থাকে। এই মূল গুলো প্রতিদিন সকালে ভালো করে ধুয়ে ১-২ টি চিবিয়ে খেলে এ রোগ ভালো হয়ে যায়। তবে কেউ যদি এটি চিবিয়ে না খেতে পারেন তবে এটি শুকিয়ে গুড়ো করে তিন থেকে চার গ্রাম কুসুম কুসুম দুধের সঙ্গে মিশিয়ে প্রতিদিন রাতে খেতে পারে। এভাবে এভাবে ২৫ থেকে ৩০ দিন খেলে ধাতু ক্ষয় বা ধাতু রোগ ভালো হয়ে যায়।

কালো জিরা

কালোজিরা কে বলা হয় সকল রোগের ঔষধ। এটি প্রতিদিন সবারই খাওয়া উচিত। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ৫-১০ গ্রাম কালোজিরা খেয়ে পানি খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এবং ধাতু ক্ষয় বা ধাতু রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

জামের বীজ

জামের বীজকে ভালোমতো ধুয়ে নিয়ে রোদে শুকিয়ে গুঁড়ো করে প্রতিদিন এক চা চামচ পরিমাণ দুধের সাথে খেলে ধাতু ক্ষয় বা ধাতু রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পাবার বিধি-নিষেধ

ধাতু ক্ষয় বা ধাতু রোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আমাদের চলাফেরা এবং খাওয়া-দাওয়ার মধ্যে কিছু বিধি-নিষেধ রয়েছে। এরকমই কিছু বিধি-নিষেধ যেমন আক্রান্ত ব্যক্তির কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে তাকে অবশ্যই দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে, মসলাদার খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে, যৌনাঙ্গের জায়গা পরিষ্কার রাখতে হবে, শক্ত বিছানায় ঘুমানোর ত্যাগ করতে হবে, ধূমপান এবং মদ্যপান থেকে বিরত থাকতে হবে , ঘুমানোর আগের টাইট অন্তর্বাস পড়া থেকে বিরত থাকতে হবে ।
এবং ঢিলের ঢালা পোশাক পড়ে ঘুমাতে হবে , শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এ ধরনের পুষ্টিকর এবং সুষম খাবার খেতে হবে , বেশি বেশি শাক-সবজি এবং ফল খেতে হবে , রাত্রে ঘুমানোর আগে মূত্র বিসর্জন করে ঘুমাতে হবে, পর্নোগ্রাফি এবং হস্তমৈথুন থেকে সম্পূর্ণভাবে বিরত থাকতে হবে। এই বিধি নিষেধগুলো মেনে চললে আপনার কখনোই ধাতু ক্ষয় বা ধাতু রোগ হবে না।

অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পাবার জন্য জীবন ধরার কিছু পরিবর্তন আনা

ধাতু ক্ষয় বা ধাতু রোগ থেকে মুক্তি পাবার জন্য জীবনধারার অবশ্যই কিছু পরিবর্তন আনতে হবে। ভালো ভালো কিছু কাজ যেমন বই পড়া আপনাকে ভালো কাজে ব্যস্ত রাখবে , ধর্মীয় বিধি নিষেধ মেনে চলা , খারাপ সঙ্গ ত্যাগ করা , নিয়মিত ব্যায়াম করা এবং নিজেকে সমাজের ভালো কাজে নিয়োজিত রাখা

সতর্কীকরণ

এই পোস্টটির সম্পূর্ণ লেখা শুধুমাত্র রোগ এবং রোগ নিরাময় বা শিক্ষামূলক উদ্দেশ্যের জন্য। এ পোস্টে যেসব ভেষজ ঔষধের কথা বলা আছে এর সবই পরীক্ষিত এবং এই রোগ নিরাময়ে ১০০% কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। কিন্তু তারপরেও এই ওষুধগুলি সেবনের আগে ভালোমতো খোঁজখবর নিয়ে এবং নিজ দায়িত্বে খাবেন।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক এই আর্টিক্যাল এর মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানানোর চেষ্টা করেছি,অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ কি, অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ কেন হয় , অতিরিক্ত স্বপ্নদোষের লক্ষণ বা চেনার উপায় , অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হলে কি কি সমস্যা হয় , অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ ভালো করার উপায় বা এর থেকে বাঁচার উপায় , অতিরিক্ত স্বপ্নদোষের চিকিৎসা

অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ চিহ্নিতকরণে পরীক্ষা-নিরীক্ষা , অতিরিক্ত স্বপ্নদোষের আয়ুর্বেদিক বা ভেষজ চিকিৎসা , অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পাবার বিধি-নিষেধ এবং অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পাবার জন্য জীবন ধরার কিছু পরিবর্তন আনা সম্পর্কিত সকল তথ্য। তাই এই আর্টিকেলটি যদি ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই আপনারা আপনাদের বন্ধুবান্ধবদের সাথে শেয়ার করবেন এবং আমাদের এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ফলো করবেন।

ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Club Solver এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url